নদীবন্ধু মুহাম্মদ মনির হোসেন এর সাক্ষাৎকার

নদীবন্ধু মুহাম্মদ মনির হোসেন ১৯৮৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর কুমিল্লায় এক সাধারণ পরিবারে জন্ম নেন। নদীর পরিবেশ, প্রতিবেশ ও তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিরলস কাজ করে যিনি পরিচিতদের কাছ থেকে খেতাব পেয়েছেন নদীযোদ্ধা হিসেবেও। তিনি ব্যক্তিগতভাবেও দেশে ও বিদেশে প্রায় ২৫০টি ছোট বড় নদী পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করেছেন। এর মধ্যে প্রায় ৫০টি নদীর নান্দনিকতা ও সংকট নিয়ে বিভিন্ন দৈনিকে আলাদাভাবে লিখেছেন ফিচার। তৈরি করেছেন অন্তত ৮টি ডকুমেন্টরি। কাজের স্বীকৃতিও এসেছে সে পথ ধরেই। নিজের নির্মিত ‘শঙ্খ নদ : দ্য আমাজন অব বেঙ্গল’ প্রামাণ্যচিত্রের জন্য ২০১৯ সালে ক্রিয়েটিভ ওয়ার্ক ফর ভিজ্যুয়াল মিডিয়া ক্যাটাগরিতে জিতেছেন ইউনিসেফ…

নদী বিষয়ক অনলাইন বক্তৃতা প্রতিযোগিতা শুরু

নদী বিষয়ক অনলাইন বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

নদী ও প্রকৃতি নিয়ে কাজ করেন, এমন তিন সংগঠনের যৌথ আয়োজনে উদ্বোধন হলো নদী বিষয়ক অনলাইন বক্তৃতা প্রতিযোগিতার। ‘বোধ মননে নদীকে জানি’ স্লোগানকে সামনে রেখে দেশের নদীপ্রেমী মানুষদের নিয়ে, বাংলাদেশ রিভার ফাউন্ডেশন, প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন ও রিভার এন্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার যৌথভাবে ব্যতিক্রমধর্মী এই নদী বিষয়ক বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। ১৬ জানুয়ারি, শনিবার বিকালে অনলাইন জুম প্লাটফর্মে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আয়োজক কর্তৃপক্ষ এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আখতারুজ-জামান খান কবির, জাতীয় নদী রক্ষা…

‘বোধ মননে নদীকে জানি’ শীর্ষক নদী বিষয়ক বক্তৃতা প্রতিযোগিতা শুরু ১৬ জানুয়ারি

বক্তৃতা

‘বোধ মননে নদীকে জানি’ স্লোগানকে সামনে রেখে দেশের নদীপ্রেমী মানুষদের নিয়ে বাংলাদেশ রিভার ফাউন্ডেশন, প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন ও  রিভার এন্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার যৌথভাবে আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্যতিক্রম ধর্মী এক নদী বিষয়ক বক্তৃতা প্রতিযোগিতা। এই কর্মসূচিতে প্রতিযোগীদের বক্তৃতা করতে হবে নদীকেন্দ্রিক নানা বিষয়সহ এর দখল-দূষণ- সংকট উত্তরণ ও সম্ভাবনা নিয়ে। মন খুলে বলতে হবে ইট-কাঠের তথাকথিত উন্নয়নযজ্ঞের মধ্যেও কীভাবে আমাদের নদীগুলো ফিরে পেতে পারে তার আপন ধারা। প্রতিযোগীদের নিজেদের মোবাইল বা অন্য ডিভাইসের মাধ্যমে ধারণ করা নির্দিষ্ট বিষয়য়ের উপর বক্তৃতা পাঠিয়ে দিতে হবে আমাদের ঠিকানায়। যার প্রতিটি ভিডিও প্রচার…

বড়খালের আদ্যকথা ।। সৈয়দ কামরুল হাসান

বড়খাল

কিশোরগঞ্জ শহরতলির মনিপুর মহল্লার গা ঘেঁষে যে স্রােতধারা পাটগুদাম, সিদ্ধেশ্বরী কালিবাড়ীর পাশ দিয়ে যশোদল বাজার হয়ে আরো দূর প্রান্তরে আরেক স্রােতধারায় বিলীন হয়েছে তা এখানকার মানুষের কাছে ‘বড়খাল’ নামে পরিচিত। একদা, তা প্রায় চার-পাঁচশো বছর তো হবেই; শহর থেকে সামান্য দূরবর্তী মারিয়া গাঁ-সংলগ্ন জলাভূমি উথারিয়ার বিলে এই খালটির জন্ম হয়েছিলো। এককালের সেই বড় খালের দাপট ছিলো। এই স্রােতধারা বড় বড় মহাজনী নৌকা বুকে নিয়ে গৈ-গাঁয়ের ভেতর দিয়ে, কারুর বাড়ির সদর দহলিজের সামনে দিয়ে, কারুর বা খিড়কির ছায়াময় অন্ধকার প্রান্ত ছুঁয়ে, দিগন্তবিস্তৃত ফসলের মাঠ চিরে এঁকেবেঁকে নিজের পথ করে নিয়ে নিকলীর…

ঢাকার নদীর সীমানা নির্ধারণে বসানো ১৪২৩টি পিলারই ভুল জায়গায়- আরডিআরসি 

ঢাকার নদীর সীমানা নির্ধারণে বসানো ১৪২৩টি পিলারই ভুল জায়গায় স্থাপিত হয়েছে বলে বলছে, নদী বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টার-আরডিআরসি। আজ ২ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ইমেইলে পাঠনো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতেে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আরডিআরসি বলছে, বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এ দেশের জনজীবন, প্রকৃতি, কৃষি সবই প্রায়  নদীকেন্দ্রিক। জীবন-জীবিকা, সংস্কৃতি-শিল্প-সাহিত্য সবকিছুর সঙ্গে আমাদের নদ-নদীগুলোর রয়েছে গভীর সম্পর্ক । তাই বলা হয়, নদী না বাঁচলে দেশ বাঁচবে না। কিন্তু দখল,দূষণ আর আমাদের দায়িত্বহীনতার কারণে দেশের অধিকাংশ নদ-নদীর অস্তিত্বই আজ হুমকির সম্মুখিন। সঠিকভাবে নদীর সীমানা চিহিৃত করে সুরক্ষার…

আজ রিভার বাংলা’র জন্মদিন

জন্মদিন

আজ ২ জানুয়ারি- ২০২১ নদী বিষয়ক অনলাইন পত্রিকা রিভার বাংলা’র জন্মদিন। জন্মদিনের এই শুভক্ষণে রিভার বাংলা’র সকল লেখক, পাঠক ও দেশ-বিদেশের নদীকর্মী বন্ধুদের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ। পড়ুন, রিভার বাংলা প্রকাশক তানভীর আহমেদ তুষারের লেখা… রিভার বাংলা’র সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।। তানভীর আহমেদ তুষার রিভার বাংলা ডটকম

রিভার বাংলা’র সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।। তানভীর আহমেদ তুষার

রিভার বাংলার সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ - তানভীর আহমেদ তুষার

বিদায় ২০২০, স্বাগত ২০২১। এই সময়ে সারাবিশ্বে চলছে নতুন বছরকে বরণের উৎসব। তবে, আগের বছরগুলোর মতো এবারের আয়োজন জাকজমকপূর্ণ নয়, কারণটা আমাদের সবারই জানা। কোভিড-১৯ আমাদের জীবনকে ভয়ংঙ্করভাবে বির্পযস্ত করে তুলেছে। প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে। আর আমরা অসহায়ের মত তাকিয়ে দেখছি। তবে, আশার কথা হচ্ছে ইতিমধ্যে কোভিড-১৯ প্রতিরোধী ভ্যাকসিন আবিস্কৃত হয়েছে এবং উন্নতবিশ্বে সেই ভ্যাকসিন প্রদান করাও শুরু হয়েছে। কয়েক মাস পরে বাংলাদেশেও ভ্যাকসিন প্রদান কর্যক্রম শুরু হবে। আঁধার কেটে শীঘ্রই আলো আসবে দেশবাসির মতো আমরাও সেই অপেক্ষায় আছি। নতুন বছরে প্রাণ-প্রকৃতি ফিরে পাক তার স্বাভাবিক অবস্থা। সবকিছু হয়ে উঠুক…