নদীর দিকে আমাদের দৃষ্টি ফেরানো দরকার দ্রুত 

নদীর

যে নদী জীবন দিল, জীবিকা দিল, দিল পরিচয়- তার দিকে দৃষ্টি ফেরানো আমাদের সর্বাগ্রে দরকার। কেন একথা বলছি? তাহলে কি নদীর দিকে আমাদের দৃষ্টি নেই? সোজাসাপটা বলা ভাল- না নেই। নদীর দিকে আমাদের দৃষ্টি নেই। তাই যদি হতো তাহলে নদীরজন্য অনশন করতে হতো না, নদীর জন্য মানুষকে রাস্তায় নামতে হতো না, নদীরজন্য কনভেনশনের দরকার পড়তো না।নদীর জন্য মৌন মিছিলের প্রয়োজন ছিল না। রাজ্য, দেশ এমনকি দেশের বাইরেও নদীর স্বাভাবিক প্রবাহকে বজায় রাখার জন্য আন্দোলন করতে হতো না। অথচ আমাদের সভ্যতা নদীমাতৃক। নদী নির্ভর জীবন ছিল। নদীকে নির্ভর করেই পরিবার প্রতিপালিত…

নদী ভাঙন ঠেকাতে বিশেষ মোনাজাত

মোনাজাত

নদী ভাঙন ঠেকাতে বিশেষ মোনাজাত ও নামাজ আদায় করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার বিকেলে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের পুটিমারী গ্রামে তিস্তার পাড়ে ৬০ জন হাজীর অংশগ্রহণে এ বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সূত্র: সমকাল। মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মো. সম্‌স উদ্দিন। এতে শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের কমপক্ষে ৬০০ মানুষ অংশ নেন। এ খবর পেয়ে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মজিবর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তিনি পরে এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, নদী ভাঙন রোধে পরিকল্পনা কমিশনে ৪০৬ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্প দাখিল করা হয়েছে। কোনো ধরনের সংশোধনী না থাকলে প্রকল্পটি…

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে

তিস্তার

ভারী বর্ষণ আর উজানের ঢলে তিস্তার পানি দোয়ানি পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। শুক্রবার [১২ জুলাই-২০১৯] সন্ধ্যার পর ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করায় তিস্তা ব্যারেজ এলাকা ও চরাঞ্চলে পানি উন্নয়ন বোর্ড রেড এলার্ট জারি করেছে। সূত্র: জাগো নিউজ । বিষয়টি নিশ্চিত করে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় তিস্তার পানি প্রবাহ দোয়ানি পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানির উচ্চতা ৫২.৯৫ সেন্টিমিটার। পানি বৃদ্ধির ফলে লালমনিরহাটে ভয়াবহ বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। দেখা দিয়েছে প্রচণ্ড নদী ভাঙন। গত…

নড়িয়ার নদীভাঙন ও মানুষের দুর্দশা- ধরিত্রী সরকার সবুজ

।। রিভার বাংলা ডটকম ।। শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলাটি পদ্মা নদীর তীব্র ভাঙনের মুখে পড়েছে। এ উপজেলার অনেক স্থাপনা ও শত শত ঘড়বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। মানুষের চোখের সামনে একের পর এক বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাট পদ্মার পেটে চলে যাচ্ছে। পদ্মা নদীর পানি ও স্রোত গত শুক্রবারও বেড়েছে এবং নড়িয়া উপজেলায় ভাঙন অব্যাহত আছে। শুক্রবার পর্যন্ত ছয় হাজার ১৩০টি পরিবার নদীভাঙনে ঘরবাড়ি হারাল। পদ্মা নদীর চলমান ভাঙনের ফলে উপজেলার মানুষ উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন যাপন করছে। কেদারপুর, কেদারপুর দাসপাড়া ও উত্তর কেদারপুর গ্রামের মানুষ পুরোটা সময় পার করছে ঘরবাড়ি হারানোর আশঙ্কা…