স্মৃতিকথা : আমার সখা নরসুন্দা : মু আ লতিফ (দ্বিতীয় পর্ব)

স্মৃতিকথা : আমার সখা নরসুন্দা : মু আ লতিফ (দ্বিতীয় পর্ব)

কিশোরগঞ্জ শহর থেকে আনুমানিক ১৫ কিলোমিটার দূরেই ব্রহ্মপুত্র নদ। ছেলেবেলায় নরসুন্দায় সাঁতার কাটতে কাটতেই একবার মনে হলো যাই না একবার ব্রহ্মপুত্র নদ দেখে আসি। সাইকেলে চড়ে ক’জন বন্ধু চলে গেলাম হোসেনপুর। ব্রহ্মপুত্র স্বচক্ষে দেখলাম। প্রমত্ত ব্রহ্মপুত্রের বিশালতা দেখে অবাক হলাম। এর বিশালতা, ঢেওয়ের গর্জন এবং বড় বড় নৌকা দেখে চমকিত হয়েছিলাম। ছেলেবেলায় এটা ছিল আমাদের জন্য এক কৌতুহলি অভিযান ও নতুন অভিজ্ঞতা। সেদিন ব্রহ্মপুত্রের বিশালতা দেখে মনটাও যেন একলাফে বড় ও বিশাল হয়ে উঠেছিল। এখন পরিণত বয়সে এসেও সেই নদের স্বপ্ন দেখি। এখনো কল্পনা করি নরসুন্দা নদীপথে আমরা আবার হোসেনপুরে…

আত্রেয়ী দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ লঞ্চ চলবে, এমন স্বপ্ন তো দেখাই যায় 

আত্রেয়ী দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ লঞ্চ চলবে, এমন স্বপ্ন তো দেখাই যায় 

হ্যাঁ।ঠিক তাই। এমন স্বপ্ন তো দেখাই যায়। নদীপথে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে একদিন লঞ্চ চলবে। যাত্রীবাহী এবং পন্যবাহী-এমন আশা তো করতেই পারি আমরা। যেখানে এই ব্যবস্থা একসময় ছিল এবং তার মাধ্যমে ব্যবসা বানিজ্য হতো পুরোদস্তুর। যদিও সেটা লঞ্চের মাধ্যমে হতো না।হতো বজরার মাধ্যমে।সেই পন্যবাহী ব্যবস্থাপনা যদি ফিরে আসে তাহলে তার থেকে ভালো কিছুই তো হতে পারে না। তার সঙ্গেই যাত্রীবাহী লঞ্চ যদি চলাচল করে ভারত-বাংলাদেশ আত্রেয়ী নদী পথে তাহলে সেটা কম রোমাঞ্চকর হবে না। সম্প্রতি লঞ্চের মাধ্যমে ঢাকা সদরঘাট থেকে পটুয়াখালি জলপথে যাওয়াতে সেই সম্ভাবনার কথাই মনে এলো। আমাদেরও তো…