বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু, শীতলক্ষ্যা ও চট্টগ্রামের কর্ণফুলীসহ এর আশপাশের নদ-নদীগুলোর বেদখল হওয়া জায়গা দখলমুক্ত করা, নদীর নাব্যতা সৃষ্টি ও দৃষ্টিনন্দন করতে মহাপরিকল্পনা করা হচ্ছে। ১ বছর থেকে ১০ বছর মেয়াদে কয়েক ধাপে এই মহাপরিকল্পনা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক আন্তমন্ত্রণালয়ের সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। সভায় মহাপরিকল্পনার খসড়াও চূড়ান্ত করা হয়েছে। শিগগিরই আরেকটি সভা করে সেটি চূড়ান্ত করা হবে।
সভায় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী, চট্টগ্রামের মেয়র আ জ ম নাছির, স্থানীয় সরকার বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এস এম গোলাম ফারুকসহ সংশ্লিষ্ট এলাকার বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ১ বছর, ৩ বছর, ৫ ও ১০ বছর মেয়াদি এই মহাপরিকল্পনা করা হবে। নদী সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করার কারণে অনেক দূষণ হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখান থেকে উদ্ধারের জন্য নদীগুলো নিয়ে মহাপরিকল্পনার খসড়াও করা হয়েছে, যাতে নদীতে দূষণমুক্ত করে সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়।
তাজুল ইসলাম বলেন, মেঘনা নদীর পাড়েও বেশ কিছু শিল্প স্থাপন হয়েছে বা হচ্ছে। সেগুলো যাতে নদীদূষণ না করতে পারে, সে জন্য সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো।
আরো পড়তে পারেন….
স্মৃতিকথা : আমার সখা নরসুন্দা : মু আ লতিফ (দ্বিতীয় পর্ব)
একযোগে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে এখনই : বিআইডাব্লিউটিএ চেয়ারম্যান
