জল নেই কোথাও, শুকনো নদীখাতের হাহাকার পৌঁছেছে মাটির নীচেও

জল

নদী জল ও পরিবেশের কথা বলতে শুরু করেছিলাম দু’হাজার পাঁচ সাল থেকে। তখন উত্তরবঙ্গে পরিবেশের কথা খুব জোরালো ভাবে শুরু হয়নি। পরিবেশপ্রেমী কিছু সংস্থা পরিবেশের কথা বলতে শুরু করেছে। আর আজ দু’হাজার উনিশ সালে শেষে সে কথা ভয়ংকর ভাবে বোঝা যাচ্ছে। কথা মিলে গেলে আনন্দ হওয়া স্বাভাবিক। কিন্ত এখানে তা হওয়ার কথা না। আত্রেয়ীতে এখন হয়তো জল আছে কিছুটা সেটা ব্যতিক্রম। কিন্ত অধিকাংশ নদী? পুনর্ভবা, টাঙ্গন, ইছামতি, শ্রীমতি, মহানন্দা ও অন্য নদীর অবস্থা ভয়ংকর। নদীতে জল থাকে না।ফলে নদীর জল কৃষিকাজে ব্যবহার করার অবস্থা এই মুহুর্তে প্রায় নেই। শুধু জেলা…

স্বপ্ন দেখি দুই দেশে একসাথে নদী- পরিবেশের পাঠশালা গড়ছি

স্বপ্ন দেখি দুই দেশে একসাথে নদী- পরিবেশের পাঠশালা গড়ছি

হ্যাঁ, স্বপ্ন দেখছি ।আর সেই স্বপ্ন ঘুমিয়ে নয়।জেগে থেকে।ড.এ পি জে আব্দুল কালাম যা একবার বলেছিলেন তার বাংলা ভাবানুবাদ করলে দাঁড়ায় ” মানুষ ঘুমিয়ে যেটা দেখে সেটা স্বপ্ন নয়।যা মানুষকে ঘুমোতে দেয়না সেটাই স্বপ্ন ।” প্রকৃতি ও পরিবেশের উপাদানই তো নদী।তাই নদী ও পরিবেশের পাঠশালা গড়ার ভাবনাটা বেশ ভাবাচ্ছে।কিন্ত কেন?সে কথাতেই আসছি। ভারতবর্ষ আমার দেশ।নদীমাতৃক বলতে যা বোঝায় আমার দেশ তাই।আবার সম্প্রতি যে দেশটিকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে সেটাও তো আমার দেশ।না দেশভাগ না হলে যে একই দেশ থাকতো সেটা শুধু বলছি না আমার বাবার জন্ম সে দেশে।এককথায়…

নদী ও পরিবেশ নিয়ে সামগ্রিক ভাবনা কোন রাজনৈতিক দলেরই নেই!  

পুনর্ভবা-ব্রাহ্মনী নদী বাঁচাতেই হবে, এটাই সময়ের দাবী 

দক্ষিণ দিনাজপুর, কলকাতা [ভারত] থেকে>> ভোট দুয়ারে কড়া নাড়ছে। ভারতবর্ষের সমস্ত রাজনৈতিক দল তাদের নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করছে। যার দিকে গভীর আগ্রহে তাকিয়ে ছিলো দেশের নদী ও পরিবেশ কর্মীরা। এবার আশা করা গিয়েছিলো যেভাবে নদী ও পরিবেশ রক্ষার দাবীতে হাজারো মানুষ, মৎস্যজীবী পথে নেমেছে, গণ কনভেনশন হয়েছে, বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে নদী ও পরিবেশ নিয়ে লাগাতার বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছেন, লোকসভা ভোটে রাজনৈতিক দলগুলো এই বিষয়টা গুরুত্ব দিয়ে দেখবে। কেননা নদী ও পরিবেশ সরাসরি আমাদের জীবন- জীবিকার সাথে যুক্ত। অথচ তা নিয়ে কোন উচ্চবাচ্য নেই। ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়কে চরম উপেক্ষাই করেছে…