ফেনী নদীর পানি চুক্তি : হাইকোর্টে রিট

রিট

ফেনী নদীর পানি চুক্তি নিয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে ফেনী নদী থেকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে পানি সরবরাহ ও পাম্প বসানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। সূত্র: সমকাল। দায়ের করা রিট মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চুক্তি স্থগিত রাখতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মাহমুদুল হাসান হাইকোর্টের সংশ্নিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি দায়ের করেন। আগামী সপ্তাহে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে। রিটে মন্ত্রী পরিষদ সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।…

প্রসঙ্গ ফেনী নদী : রিভারাইন পিপলের মহাসচিব শেখ রোকনের ৬ দফা

প্রসঙ্গ

ফেনী নদী সমঝোতা নিয়ে আমার ছয় দফা অবস্থান: প্রথমত, অতি অবশ্যই ফেনীর আগে তিস্তা ইস্যুর সমাধান হওয়া উচিত ছিল। যেহেতু ওই নদী নিয়ে অনেক আগে থেকে আলোচনা চলছে এবং একটি খসড়া চুক্তি চূড়ান্ত হয়ে আছে। কিন্তু ফেনীর সমঝোতার কারণে অন্যান্য নদীর দরকষাকষিতে আমরা একধাপ এগিয়ে থাকলাম। স্মর্তব্য ১৯৯৬ সালে গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির সময়ে ভারতে অভ্যন্তরীন বিরোধিতা প্রবল ছিল। দ্বিতীয়ত, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের ক্ষেত্রে বেস্ট ফর্মুলা দিয়েছে জাতিসংঘ পানিপ্রবাহ কনভেনশন ১৯৯৭। সেখানে নদীর পানির তিনটি পক্ষ ধরা হয়; উজানের দেশ, ভাটির দেশ ও নদী নিজে। সেই ফর্মুলায় ফেনী নদীর…

সম্পূর্ণ মানবিক কারণে ভারতকে ফেনী নদীর পানি দিচ্ছে বাংলাদেশ

সম্পূর্ণ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের ভারত সফরে ফেনী নদী থেকে ভারতকে পানি দিতে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ। দুদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, ফেনী নদী থেকে ১.৮২ কিউসেক পানি ত্রিপুরার সাব্রুম শহরে সরবরাহ করা হবে, যাতে সেখানে পানীয় জলের প্রয়োজন মেটানো যায়। বিবিসি বাংলা সূত্রে জানা যায়, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক বলেছেন, সম্পূর্ণ মানবিক কারণেই প্রধানমন্ত্রী হাসিনা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমার মনে হয় মানবিক ইস্যুর সঙ্গে আর কোনও ইস্যুকে মেশানো কিছুতেই ঠিক নয়। দক্ষিণ ত্রিপুরার ওই অঞ্চলটাতে খাবার পানি নেই। আর সে কারণেই কিন্তু আমরা পানি দিয়েছি। আর আমরা যদি পানি না-দিতাম,…