প্রিয় ক্যাম্পাস তোমার মাগুরমারি নদীকে ।। তুহিন শুভ্র মন্ডল

প্রিয় ক্যাম্পাস তোমার মাগুরমারি নদীকে আমি ফিরিয়ে আনতে চাই। এই টুকু লেখার পর অনেকেই বুঝতে পারছেন যে আমি কোন ক্যাম্পাস আর কোন মাগুরমারির কথা বলছি। আবার অনেকেই বুঝতে পারছেন না হয়তো যে এ কোন ক্যাম্পাস? তাদের বলি আমার বুকের ভিতর সবুজ রঙা মন কেমন পাহাড়ের কুলকুল জলের ক্যাম্পাস আছে। যেখানে পাখির শৈশব মনে করিয়ে দেওয়া ডাক আছে, উথাল-পাথাল বিকেল আছে। বন্ধুতার খোলা চিঠি আছে। নস্টালজিয়ার বাতাস আছে। আর আছে ভালোবাসার গল্পগাছা। এমন একটা স্বপ্নমাখা ক্যাম্পাসের নাম উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়। মাগুরমারি নদী তার দোসর।মাগুরমারি? স্থানীয়রা বলেন একসময় নদীতে প্রচুর মাগুর মাছ পাওয়া…

জল নেই কোথাও, শুকনো নদীখাতের হাহাকার পৌঁছেছে মাটির নীচেও

জল

নদী জল ও পরিবেশের কথা বলতে শুরু করেছিলাম দু’হাজার পাঁচ সাল থেকে। তখন উত্তরবঙ্গে পরিবেশের কথা খুব জোরালো ভাবে শুরু হয়নি। পরিবেশপ্রেমী কিছু সংস্থা পরিবেশের কথা বলতে শুরু করেছে। আর আজ দু’হাজার উনিশ সালে শেষে সে কথা ভয়ংকর ভাবে বোঝা যাচ্ছে। কথা মিলে গেলে আনন্দ হওয়া স্বাভাবিক। কিন্ত এখানে তা হওয়ার কথা না। আত্রেয়ীতে এখন হয়তো জল আছে কিছুটা সেটা ব্যতিক্রম। কিন্ত অধিকাংশ নদী? পুনর্ভবা, টাঙ্গন, ইছামতি, শ্রীমতি, মহানন্দা ও অন্য নদীর অবস্থা ভয়ংকর। নদীতে জল থাকে না।ফলে নদীর জল কৃষিকাজে ব্যবহার করার অবস্থা এই মুহুর্তে প্রায় নেই। শুধু জেলা…