“নদী তো আর এক জায়গায় থাকে না, যেখানে পলি উঠানো হয় নদী সেখানেই যায়”

।। রিভার বাংলা ডট কম ।। নদীমাতৃক বাংলাদেশে ‘নদী ভাঙন’ একটি বাস্তবতা। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ নদী ভাঙনে নিঃস্ব হয়ে পড়েন। সম্প্রতি ‘পদ্মা’র ভাঙন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। বহু বছর পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে নদীর ভিন্ন জীবন কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। নাসার সেই প্রতিবেদন ও নদীভাঙন রোধে করণীয় প্রসঙ্গে সমকাল অনলাইনের সঙ্গে কথা বলেছেন ‘সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল এন্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেন সার্ভিসেস’ (সিইজিআইএস)-এর ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও নদী-বিশেষজ্ঞ ড. মমিনুল হক সরকার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তাসলিমা তামান্না  সমকালঃ নাসার প্রতিবেদন বলছে, পদ্মার ভাঙনে ১৯৬৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত…

নাসার প্রতিবেদন : ৫১ বছরে পদ্মায় বিলীন ৬৬ হাজার হেক্টর জমি

রিভার বাংলা ডট কম >> পদ্মা নদীর ভাঙনে ১৯৬৭ সাল থেকে ৬৬ হাজার হেক্টর (২৫৬ বর্গমাইল) জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম শহরগুলোর একটি শিকাগোর প্রায় সমান। গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা আর্থ অবজারভেটরি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে বলে খবর প্রকাশ করেছে ইউএনবি। খবরে জানানো হয়, পদ্মার তীব্র ভাঙনের দুটি প্রধান কারণ রয়েছে। প্রথমত, এই নদী যেন মুক্তভাবে প্রবাহিত হতে পারে তা সুরক্ষার তেমন ব্যবস্থা নেই। দ্বিতীয়ত, নদীর তীরে একটি বড় বালুচর রয়েছে, যা দ্রুতই ভাঙতে পারে। বিজ্ঞানীরা স্যাটেলাইট ছবিতে পদ্মার প্রস্থ, গভীরতা,…